ফিশ ফ্রেশ লিঃ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে শুকিয়ে, কুটে, বেছে রান্না করার উপযোগী করে (রেডি টু কুক) ফুডগ্রেড প্যাকেজিং দ্বারা প্যাকেটজাত করে শতভাগ ন্যাচারাল শুটকি পৌঁছে দেওয়া হয় কাস্টমারের হাতে।
ওজন: আস্ত শুটকি ১ কেজি b
কুটে, বেছে, (রেডি টু কুক) করার পর ওজন যা হয়, তাই পাবেন কাস্টমার। যা ৮০০ গ্রাম থেকে ৮৫০গ্রাম হতে পারে।
>>কিভাবে ফিশ ফ্রেশ শুটকি দিয়ে রেসিপি তৈরি করবেন?
ফিশ ফ্রেশ শুটকি হাতে পাওয়ার পর পরিস্কার পানি দিয়ে ধুয়ে প্রয়োজন মতো হলুদ মরিচ মসলা মিশিয়ে পছন্দ মতো রেসিপি তৈরি করুন। ফিশ ফ্রেশ শুটকি গরম পানি দিয়ে ধোয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ ফিশ ফ্রেশ শুটকি শতভাগ ন্যাচারাল শুটকি।
>> কেন ফিশ ফ্রেশ শুটকি কিনবেন?
কারণ কুটা বাছার কোন ঝামেলা নেই। শতভাগ ন্যাচারাল শুটকি। নিশ্চিন্তে কিনবেন আর পরিস্কার পানিতে ধুয়ে প্রয়োজন মতো হলুদ মরিচ মসলা মিশিয়ে পছন্দ মতো রেসিপি তৈরি করবেন।
শুটকি (শুকনো মাছ) আমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবারের একটি অংশ। অনেকেই গন্ধের কারণে এড়িয়ে চলেন, আবার অনেকেই এর স্বাদ ও গুণাগুণের কারণে পছন্দ করেন। জানলে অবাক হবেন — সঠিকভাবে প্রস্তুত ও গ্রহণ করলে শুটকি একটি পুষ্টিকর খাবার হতে পারে।
শুটকি মাছের উপকারিতা:
প্রোটিনে ভরপুর:
শুটকি মাছ উচ্চমাত্রার প্রোটিন সরবরাহ করে, যা শরীরের কোষ গঠন, পেশি বৃদ্ধিতে এবং ক্ষত সারাতে সহায়তা করে।
ক্যালসিয়ামের উৎস:
শুটকি মাছে ক্যালসিয়াম থাকে, যা দাঁত ও হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে বাচ্চা, গর্ভবতী মহিলা ও বয়স্কদের জন্য উপকারী।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড:
শুটকি মাছে ওমেগা-৩ থাকে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
আয়রনের ভালো উৎস:
শুটকি মাছে আয়রন রয়েছে, যা রক্তে হিমোগ্লোবিন গঠনে সাহায্য করে ও রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) প্রতিরোধে সহায়ক।
ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ:
এতে থাকে ভিটামিন ডি, বি-কমপ্লেক্স, জিঙ্ক, ফসফরাস ইত্যাদি, যা শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।
সংরক্ষণে সুবিধা:
এটি দীর্ঘদিন ভালো থাকে, তাই সহজে সংরক্ষণযোগ্য ও যে কোনো সময় খাওয়া যায় – বিশেষ করে দুর্যোগ বা সংকটকালে এটি এক ধরনের ‘স্মার্ট ফুড’।
রুচি বাড়ায়:
ভিন্ন ধরনের রান্নায় শুটকি ব্যবহার করলে রুচি ও খাবারের বৈচিত্র্য বাড়ে।
সতর্কতা:
অতিরিক্ত লবণযুক্ত বা রাসায়নিক ব্যবহার করা শুটকি এড়িয়ে চলুন।
বাজার থেকে কেনার সময় খেয়াল করুন যেন এটি ভালোভাবে শুকানো ও সংরক্ষণ করা হয়।
বেশি তেলে ভাজা না খাওয়াই ভালো – রান্নায় সবজি ও মশলার ভারসাম্য রাখুন।
উপসংহার:
শুটকি শুধুই ‘গন্ধওয়ালা’ খাবার নয় – এটি এক সময়ের দরিদ্রের খাবার হলেও এখন এটি একটি পুষ্টিকর ও স্বাদের উৎস। সঠিকভাবে প্রস্তুত করলে এটি স্বাস্থ্যকর, উপকারী এবং সহজলভ্য একটি প্রোটিন উৎস।
শুটকি (শুকনো মাছ) আমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবারের একটি অংশ। অনেকেই গন্ধের কারণে এড়িয়ে চলেন, আবার অনেকেই এর স্বাদ ও গুণাগুণের কারণে পছন্দ করেন। জানলে অবাক হবেন — সঠিকভাবে প্রস্তুত ও গ্রহণ করলে শুটকি একটি পুষ্টিকর খাবার হতে পারে।
শুটকি মাছের উপকারিতা:
প্রোটিনে ভরপুর:
শুটকি মাছ উচ্চমাত্রার প্রোটিন সরবরাহ করে, যা শরীরের কোষ গঠন, পেশি বৃদ্ধিতে এবং ক্ষত সারাতে সহায়তা করে।
ক্যালসিয়ামের উৎস:
শুটকি মাছে ক্যালসিয়াম থাকে, যা দাঁত ও হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে বাচ্চা, গর্ভবতী মহিলা ও বয়স্কদের জন্য উপকারী।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড:
শুটকি মাছে ওমেগা-৩ থাকে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
আয়রনের ভালো উৎস:
শুটকি মাছে আয়রন রয়েছে, যা রক্তে হিমোগ্লোবিন গঠনে সাহায্য করে ও রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) প্রতিরোধে সহায়ক।
ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ:
এতে থাকে ভিটামিন ডি, বি-কমপ্লেক্স, জিঙ্ক, ফসফরাস ইত্যাদি, যা শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।
সংরক্ষণে সুবিধা:
এটি দীর্ঘদিন ভালো থাকে, তাই সহজে সংরক্ষণযোগ্য ও যে কোনো সময় খাওয়া যায় – বিশেষ করে দুর্যোগ বা সংকটকালে এটি এক ধরনের ‘স্মার্ট ফুড’।
রুচি বাড়ায়:
ভিন্ন ধরনের রান্নায় শুটকি ব্যবহার করলে রুচি ও খাবারের বৈচিত্র্য বাড়ে।
সতর্কতা:
অতিরিক্ত লবণযুক্ত বা রাসায়নিক ব্যবহার করা শুটকি এড়িয়ে চলুন।
বাজার থেকে কেনার সময় খেয়াল করুন যেন এটি ভালোভাবে শুকানো ও সংরক্ষণ করা হয়।
বেশি তেলে ভাজা না খাওয়াই ভালো – রান্নায় সবজি ও মশলার ভারসাম্য রাখুন।
উপসংহার:
শুটকি শুধুই ‘গন্ধওয়ালা’ খাবার নয় – এটি এক সময়ের দরিদ্রের খাবার হলেও এখন এটি একটি পুষ্টিকর ও স্বাদের উৎস। সঠিকভাবে প্রস্তুত করলে এটি স্বাস্থ্যকর, উপকারী এবং সহজলভ্য একটি প্রোটিন উৎস।
There are no reviews yet.